Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

আমাদের অর্জনসমূহ

আমাদের অর্জন সমূহ


২০১৯-২০২০ অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপিতে স্থিরমূল্যে প্রাণিসম্পদ খাতের অবদান ১.৪৩% এবং প্রবৃদ্ধির হার ৩.০৪% (বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা-২০২১) । মোট কৃষিজ জিডিপিতে প্রাণিসম্পদ খাতের অবদান ১৩.৪৪%। জনসংখ্যার প্রায় ২০% প্রত্যক্ষভাবে এবং ৫০% পরোক্ষভাবে প্রাণিসম্পদ খাতের উপর নির্ভশীল। কৃষিনির্ভর বোদা উপজেলার অর্থনৈতিক উন্নয়নে প্রাণিসম্পদ দপ্তরের অবদান ব্যাপক। এই উপজেলায় প্রাণিসম্পদ দপ্তর ও ভেটেরিনারি হাসপাতাল প্রাণিজ আমিষের চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে গবাদিপশু, হাঁস-মুরগি ও দুগ্ধ উৎপাদন বৃদ্ধিসহ সংরক্ষণ, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও জাত উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর এর কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের ফলে বর্তমানে প্রাণিজ আমিষের মূল উৎস দুধ, মাংস ও ডিমের উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়ে জনপ্রতি প্রাপ্যতা যথাক্রমে ১৭৫.৬৩ মিলি/দিন, ১২৬.২০ গ্রাম/দিন ও ১০৪.২৩ টি/বছর হয়েছে যা দেশের ক্রমবর্ধমান জনগোষ্ঠির প্রাণিজ আমিষের চাহিদা মেটাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।

বাংলাদেশ এলডিসি থেকে মধ্যম আয়ের দেশে উত্তরনের প্রেক্ষাপটে এবং ক্রমবর্ধিষ্ণু জনসংখ্যার প্রাণিজ আমিষের(দুধ, ডিম ও মাংস) চাহিদা মেটাতে উৎপাদন ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে বিদ্যমান প্রাণিসম্পদের সংরক্ষণ, সম্প্রসারণ ও জাত উন্নয়ন ক্ষেত্রে বোদা উপজেলায় অভাবনীয় অগ্রগতি সাধিত হয়েছে।

  • সাম্প্রতিক অর্থবছরসমূহে গবাদিপশুর জাত উন্নয়নে যথাক্রমে ৯৭৩৭, ১১৪৬৪ ও ১১৪২৭ প্রজননক্ষম গাভী/বকনাকে কৃত্রিম প্রজননের আওতায় আনা হয়েছে। উৎপাদিত সংকর জাএ বাছুরের সংখ্যা যথাক্রমে ২৩৮৩,২৮৪০ ও ৩৭৩৩।
  • বিদ্যমান প্রাণিসম্পদের সংরক্ষণ ও সংরক্ষণে যথাক্রমে ৪.০১১২৮, ৫.২৯৭২২ ও ৬.৫৭০৫০ লক্ষ গবাদিপশু-পাখিকে টিকা প্রদান করা হয়েছে এবং যথাক্রমে ১.৭৮৮৫৭, ১.৫৭৪৩৯ ও ১.৬২৩৭৫ লক্ষ গবাদিপশু-পাখিকে চিকিৎসা প্রদান করা হয়েছে।
  • খামারির সক্ষমতা বৃদ্ধি, খামার ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন ও খামার সম্প্রসারণে যথাক্রমে ১৫৪০, ৬২০ ও ৪৪০ জন খামারিকে প্রশিক্ষণ প্রদানসহ যথাক্রমে ৫৫, ৬২ ও ৫২ টি উঠান বৈঠক পরিচালনা করা হয়েছে।

নিরাপদ ও মানসম্মত প্রাণিজ আমিষ উৎপাদনে যথাক্রমে ৯৪, ৮৬ ও ৯১ টি খামার/ফিডমিল/হ্যাচারি পরিদর্শন, ১৫, ১৯ ও ৩৬ জন মাংস প্রক্রিয়াজাতকারী(কসাই) কে প্রশিক্ষণ এবং ১,১ ও ১ টি মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়েছে।